অন পেইজ এসইও কি?
একটা ওয়েবসাইটের কোন নির্দিষ্ট ওয়েব পেইজ বা ওয়েবসাইটের যেখানেই পরিবর্তন করা যাবে যেটা আপনার কন্ট্রোলে থাকবে সেটাই হলো অন পেইজ এসইও।
অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে কন্টেনের ভিতরে যা যা চেঞ্জেস /পরিবর্তন করতে হবে যেটা আপনার হাতে নিয়ন্ত্রণে থাকবে আর এই কন্টেনের অপটিমাইজেশন কে বলা হয় অন পেইজ এসইও।
(toc)
অন পেইজের শুরুটা আসলে কিভাবে করব?
অন পেইজ SEO শুরুটা করতে হলে প্রথমে আপনার ওয়েবসাইটের প্রতিটি পেজের কন্টেন্ট ভালোভাবে দেখুন। খেয়াল রাখবেন প্রতিটি কনটেন্ট প্রতিটি পেইজ,অথবা প্রতিটি নতুন বা পুরান পোস্ট আপনি যেটাই বলেন না কেন ইউনিক এবং অ্যাট্রেক্টিভ
টাইটেল লিখতে হবে, যেখানে মেইন বা ফোকাস কিওয়ার্ডটি সামনে থাকবে। মেটা ডেসক্রিপশন অপটিমাইজ করতে হবে এমনভাবে লিখুন, যা ইউজারদের ক্লিক করতে উৎসাহিত করে। কন্টেনের ভিতরে হেডিং এবং সাবহেডিং ব্যবহার করেন। আপনার যে কন্টেনের মধ্যে ইমেজ থাকবে সেটা অপটিমাইজেশন করতে হবে এবং অবশ্যই ইমেজ জন্য সঠিক অল্ট টেক্সট সেট করতে হবে, যাতে সার্চ ইঞ্জিন গুলো খুব সহজেই ইমেজগুলি চিনতে পারে। অন পেইজ এসইও মধ্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে Permalink/Slug/URL অবশ্যই সেট করতে হবে এবং প্রতিটি Permalink অথবা URLমধ্যে ইউনিকনেস, ছোট অর্থাৎ ইউআরএলটি ছোট হতে হবে এগুলোকে মাথায় রেখে অপটিমাইজ করতে হবে।
আরো অনেক কিছু আছে যেগুলো আপনাকে অবশ্যই আপনার কন্টেনের জন্য well অপটিমাইজ করতে হবে, যেন সার্চ ইঞ্জিন খুব সহজেই আপনার কনটেন্ট টা কে বুঝতে পারে। আমি চেষ্টা করব এই আর্টিকেলের ভিতরে অন পেইজ SEO টা কে পরিপূর্ণ কাভার করতে।
অন পেইজ এসইও চেকলিস্ট
- আপনার টার্গেটেড কীওয়ার্ড ফোকাস করেন
- প্রথম 100 শব্দের মধ্যে আপনার ফোকাস কীওয়ার্ড টি রাখার ট্রাই করেন
- Heading in h1 Tag ব্যবহার করেন
- কন্টেনের জন্য অবশ্যই টাইটেল ট্যাগ ব্যবহার করেন
- Meta Description অপটিমাইজ করতে হবে
- Permalink/Sulg/URL অপটিমাইজ করতে হবে
- Image optimization and Image alt text অবশ্যই দিতে হবে
- কন্টেনের ভিতরে বেশি বেশি Internal linking করতে হবে
- Content Grammar check করতে হবে
- Content Plagiarism চেক করতে হবে
- Table of Content অবশ্যই দিতে হবে
- Canonical Tag দিতে হবে
- কনটেন্ট যে রিলেটেড হবে ওই রিলেটেড Schema দিতে হবে
- কন্টেনের ভিতরে LSI কিওয়ার্ড দিতে হবে
- যতটা সম্ভব নিজের এক্সপিরিয়েন্স কে কাজে লাগিয়ে কনটেন্ট লিখুন
আপনার টার্গেটেড কীওয়ার্ড ফোকাস করেন
আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড বাছাই করার আগে, খুব সিম্পলি ভাবে আপনার যে টার্গেটেড কিওয়ার্ডটি থাকবে সেটার একচুয়াল ডাটা আমাকে বের করতে হবে অর্থাৎ আমার যে মেইন কিওয়ার্ড থাকবে সেটার (SEO ডিফিকাল্টি) কেমন, আমার ফোকাস কিওয়ার্ড monthly search volume কেমন আমার টার্গেটেড কিওয়ার্ডের কম্পিটিটর কেমন, তারা কিভাবে কাজ করতেছে এগুলো আমাকে জানতে হবে এবং রিসার্চ করতে হবে।তারপর এসব করার পর আমার কনটেন্টে যেখানে যেখানে আমার মূল কিওয়ার্ড রাখা দরকার আমাকে সেখানে প্লেস করতে হবে।
প্রথম 100 শব্দের মধ্যে আপনার ফোকাস কীওয়ার্ড টি রাখার ট্রাই করেন
প্রথম ১০০ ওয়ার্ড এর ভিতরে ফোকাস কিওয়ার্ড রাখা উচিত কারণ এটি সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কনটেন্টের সাবজেক্ট হাইলাইট করে। যখন কিওয়ার্ডটি প্রথমেই থাকে, তখন সার্চ ইঞ্জিন এবং ইউজার বা ট্রাফিক দুজনের জন্যই বুঝতে সহজ হয় যে পুরো কনটেন্ট কী নিয়ে কথা বলা হইছে। যার ফলে খুব সহজেই আপনার কনটেন্ট সার্চ ইঞ্জিনে ভালভাবে Rank করতে পারবে যা এটা একটা পজিটিভ সিগন্যাল এসইও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে।
Heading in h1 Tag ব্যবহার করেন
H1 হেডিং ট্যাগ আপনার যে কনটেন্ট থাকবে যে বিষয় নিয়ে আপনি লিখতে চাচ্ছেন ওই বিষয়টা কে ফোকাস করে আপনার কন্টেনের শুরুতে একবারই বসবে।
Heading ট্যাগের মধ্যে h1 Tag সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি সাধারণত পেজ বা পোস্টের প্রধান ব্রেকিং নিউজ বা হেড লাইন হিসেবে কাউন্ট করা হয় বা ব্যবহার করা হয়। SEO এর জন্য h1 Tag খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সার্চ ইঞ্জিনগুলো প্রথমেই এই ট্যাগ দেখে পেজের subject টা কে বুঝে নেয় কি সম্পর্কে লেখা হয়েছে। আবার রিপিট করছি এক পেজে শুধুমাত্র একটি h1 Tag ব্যবহার করা উচিত এবং বাকিগুলোর ক্ষেত্রে h2, h3, h4, h5, h6 আপনার পেজের মধ্যে যত খুশি দিবেন তাতে কোন সমস্যা নেই।
কন্টেনের জন্য অবশ্যই টাইটেল ট্যাগ ব্যবহার করেন
দেখেন একটা টাইটেলের উপর ডিপেন্ড করে যে একজন ইউজার বা ট্রাফিক আপনার ওয়েবসাইটে বা ওয়েব পেজে আসবে কি আসবে না।
কারণ আমরা যখন গুগলে কোন কিছু লিখে সার্চ করে তখন যেটা হয় আমার যে কিওয়ার্ড ওইটার উপর বেইজ করে Google প্রথম দশটা ওয়েবসাইট সামনে আনে।
তো আমরা কি করি আমাদের যে কাঙ্খিত কিওয়ার্ড বা কুয়েরি
সেই দশটা ওয়েবসাইট এর মধ্যে যে টাইটেলটা আমাদের কুয়েরি মিলে যায় বা যে টাইটেল আমাদের কে আকর্ষণ করে আমরা সেই টাইটেলের উপর ক্লিক করে ওয়েবসাইটে বা ওয়েব পেজে প্রবেশ করে থাকি।
তাই আমি মনে করি অন পেইজ এসইও এর মধ্যে টাইটেল ট্যাগ অপটিমাইজ করা আমাদের জন্য ফরজ।
- টাইটেল ট্যাগ characters limit হচ্ছে 50-60 এটা অবশ্যই রাখতে হবে
- আকর্ষণীয় টাইটেল ট্যাগ দিতে হবে
- একটি clickable Title লিখতে হবে
- টাইটেলটি অবশ্যই সামনের দিকে থাকলে ভালো হয় যদি পসিবল না হয় তাহলে মাঝামাঝিতে রাখতে পারেন
- চেষ্টা করবেন প্রতিটি টাইটেল ইউনিক যেন থাকে
- টাইটেলটি অবশ্যই ইউজারদের কথা চিন্তা করেই আপনাকে ঠিক একটা ইউজার ফ্রেন্ডলি টাইটেল জেনারেট করতে হবে
Meta Description অপটিমাইজ করতে হবে
মেটা ডেসক্রিপশন অপটিমাইজ করতে হলে প্রথমে আপনার ফোকাস কীওয়ার্ডটি শুরুতে ব্যবহার করুন। এরপর সংক্ষেপে কনটেন্টের মেইন সাবজেক্ট তুলে ধরুন যাতে ইউজারা সহজেই বুঝতে পারে। এমন কিছু শব্দ ব্যবহার করুন যা ইউজার বা ট্রাফিকি আকর্ষণ করবে, প্রতিটি মেটা ডেসক্রিপশন ইউনিক যেন থাকে একটা মেটা ডেসক্রিপশন এর সাথে আরেকটা যেন মিল না হয় এবং প্রায় 140-155 অক্ষরের মধ্যে রাখুন।
Permalink/Sulg/URL অপটিমাইজ করতে হবে
Permalink বা URL অপটিমাইজ করতে হলে লিংকটিকে ছোট করতে হবে, পরিষ্কার এবং খুব সহজেই যেন বোঝা যায়। এতে গুরুত্বপূর্ণ কীওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করতে হবে, যেন লিংকটি দেখেই পেজের subject টা কে বোঝা যায়। এভাবে সার্চ ইঞ্জিনে Opportunity আসবে।
Permalink/Sulg/URL বসানোর আগে এগুলো অবশ্যই করতে হবে
- Permalink ক্ষেত্রে কখনোই Underscore _ Comma , ফুলস্টপ বসবে না
- URL টি বেশি বড় করা যাবে না যতটা সম্ভব ছোট রাখতে হবে
- URL/Permalink সব সময় ছোট হাতের লেখা বসাতে হবে কখনোই বড় হাতের ওয়ার্ড ব্যবহার করা যাবে না
- Permalink A, An, The< Or, To, In, From এগুলো কখনোই ব্যবহার করা যাবে না
- প্রতিটি URL যেন ইউনিক হয়।
Image optimization and Image alt text অবশ্যই দিতে হবে
ইমেজ অপটিমাইজেশন মানে হলো ছবির সাইজ কমানো যাতে ওয়েবসাইট দ্রুত লোড হয়। ইমেজ আলট টেক্সট হচ্ছে ছবির বর্ণনা, যা ছবি না দেখলে বা স্ক্রিন রিডার ব্যবহার করলে বুঝতে সাহায্য করে। দুইটাই SEO এবং ইউজার এক্সপিরিয়েন্সের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
সহজ কথা বলতে গেলে ইমেজ অপটিমাইজেশন একটা বিষয় ফোকাস করতে হবে সেটা হলো ইমেজের সাইজ কমানো এটার উপর অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত।
ইমেজ সাইজ কমানোর জন্য আমাকে টুলের সাহায্য নিতে হবে
এখন বাজারে তো অনেক টুল আছে কিন্তু দেখা যায় সেগুলো কিছুদিন ব্যবহার করার পর টাকা পয়সা চাওয়া শুরু করে এবং ফ্রিতে যেটা দেওয়া হয় সেটা অতটাও কাজের হয় না
ইমেজ অপটিমাইজেশন করার জন্য দুইটি ওয়েবসাইট ফ্রি টুল আছে সে ফ্রি দুইটি টুলের লিংক আমি দিয়ে দিচ্ছি
1st. https://imagecompressor.com/
2nd. Riot লিখে সার্চ করলেই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিবেন তারপর আপনার নিজের মত করে ইমেজ অপটিমাইজ করতে পারবেন
কন্টেনের ভিতরে বেশি বেশি Internal linking করতে হবে
ইন্টারনাল লিংকিং হচ্ছে আপনার নিজের ওয়েবসাইটের যেকোনো পেইজের লিংক করাই হলো ইন্টার্নাল লিংকিং ।
ইন্টারনাল Linking করলে আপনার ওয়েবসাইটের অন্য পেজগুলোতে ইউজারদের পৌঁছানো সহজ হয়। এতে তারা বেশি সময় কাটাতে পারে এবং আপনার কন্টেন্টের প্রতি আগ্রহ বাড়ে। সার্চ ইঞ্জিনগুলোও আপনার সাইটের বিভিন্ন অংশ বুঝতে পারে, ফলে সার্চ Ranking বেনিফিট হয়।
Content Grammar check করতে হবে
Always ট্রাই করবেন কনটেন্ট যখন শেষ হবে তখন একবার আপনার কন্টেনের গ্রামার চেক করবেন।
এটা করা হয় তার পেছনের কারণ হচ্ছে আপনার আর্টিকেল টা ইউজারদের কাছে রিড এবিলিটি যেন হয়
মনে রাখবেন,
ভুল গ্রামার বা বানান ভুল আপনার লেখাকে অস্পষ্ট করে তুলতে পারে। সঠিক গ্রামার ব্যবহার করলে আপনার কন্টেন্ট পরিষ্কার ও রিড এবিলিটি হয়, যা পাঠকদের ভালো এক্সপেরিয়েন্স দেয়।
Content Plagiarism চেক করতে হবে
Table of Content অবশ্যই দিতে হবে
Canonical Tag দিতে হবে
Canonical tag বিষয়টি মূলত SEO রিলেটেড। সহজ ভাষায় বলতে গেলে Canonical tag এর কাজ হল গুগলকে জানানোর চেষ্টা করা কোনটি ওয়েবসাইটের অরজিনাল কন্টেন্ট কোনটি ডুপ্লিকেট কন্টেন্ট।
যখন আমি শুধু Canonical বলব তখন সেটার অর্থ ভিন্ন হতে পারে। দুই ধরনের Canonical হতে পারে। User Declared Canonical এবং Google Declared Canonical।
User Declared Canonical: যখন ইউজার নির্দিষ্ট পেজে Canonical tag এড করে গুগলকে আইডিয়া দেবে, এটি মাস্টার পেজ তখন সেটা User Declared Canonical।
Google Declared Canonical: আর গুগল যখন নিজে থেকে বিভিন্ন দিক বিবেচনা করা নির্দিষ্ট পেজকে মাস্টার পেজ হিসেবে স্বীকৃতি দেবে তখন সেটা হবে, Google Declared Canonical।
কিভাবে Canonical Tag এড করবেন
<link rel="canonical" href="Your post URL" />
Content যে রিলেটেড হবে ঐ রিলেটেড Schema দিতে হবে কেন?
যে কনটেন্ট আপনি আপনার ওয়েবসাইটে দিচ্ছেন, তার সাথে মিল রেখে Schema ব্যবহার করলে সার্চ ইঞ্জিন সহজেই পেজটি বুঝতে পারে। এতে করে পেজটি ভালোভাবে ইনডেক্স হয় এবং সার্চ রেজাল্টে
কন্টেনের ভিতরে LSI কিওয়ার্ড দিতে হবে
যেকোনো আর্টিকেলের ফোকাস কীওয়ার্ডের সাথে সম্পর্কিত কীওয়ার্ডকে LSI কীওয়ার্ড বলে।
দেখেন কন্টেনের ভিতরে যে যত বেশি তার টপিকের সাথে রিলেটেড কিওয়ার্ড বের করতে
পারবে
এবং একই সাথে কন্টেনের ভিতরে LSI কিওয়ার্ডগুলো এড করতে পারবে তার মাল্টিপল কিওয়ার্ড নিয়ে সে ইজিলি ভাবে গুগলের Rank পসিবিলিটি থাকে।
সবচেয়ে বড় যে সুবিধাটা সেটা হচ্ছে কিওয়ার্ড স্টাফিং এই সমস্যাটা সহজে এড়ানো যায় এই LSI কিওয়ার্ড ব্যবহার করে, দেখেন আমি আমার টার্গেটেড কিওয়ার্ড বারবার কন্টেনের মধ্যে বসাতে পারবো না কারণ গুগল ন্যাচারাল কিওয়ার্ড প্লেসমেন্ট পছন্দ করে। সে ক্ষেত্রে যদি আমি আমার ফোকাস কিওয়ার্ড টা বারবার আমার কন্টেনের ভিতরে বসাতে থাকি তখন গুগল এটাকে নেগেটিভ সিগন্যাল হিসাবে দেখবে আমরা কখনোই গুগল কে ফোর্স করব না যে এটা হচ্ছে আমার কিওয়ার্ড তুমি এই কিওয়ার্ড টা কে ইনডেক্স কর এবং Rank দাও আমরা অলওয়েজ ট্রাই করবো ন্যাচারাল ভাবে কিওয়ার্ড প্লেস করতে।
LSI এর পূর্ণরূপ
LSI-এর পূর্ণ রূপ হল – Latent Semantic Index, সংক্ষেপে একে বলে LSI বলা হয়।
LSI কীওয়ার্ডের সুবিধা (Advantage of LSI Keyword
LSI কীওয়ার্ড ব্যবহার করে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স বৃদ্ধি হয়।
আপনার ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে স্থান পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
আপনার article SEO Friendly হওয়ার পাশাপাশি এটি user-friendly হয়।
Keyword stuffing সমস্যা এড়ানো যায়।
On Page SEO উন্নতি হয়।
যতটা সম্ভব নিজের এক্সপিরিয়েন্স কে কাজে লাগিয়ে কনটেন্ট লিখুন
আমাদের সবার মধ্যে কোনো না কোনো ক্রিয়েটিভিটি লুকিয়ে আছে শুধু আমরা সেটাকে হাইলাইট করতে পারিনা।
নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে কনটেন্ট লিখলে, তা একদম আলাদা হয়ে যায়। যখন আপনি নিজের গল্প, যে জিনিসটা আপনি পারেন যেটা আপনি সবসময় করতেন, এগুলোকে কাজে লাগিয়ে আপনি কনটেন্ট লিখেন, দেখেন আপনার অডিয়েন্স আপনার কন্টেনটাকে রেসপন্স না ও করতে পারে, কিন্তু আপনার ক্রিয়েটিভিটি always ওই কন্টেনের মধ্যে নিজেকে প্রকাশ করবেন।
নিজের কনটেন্ট লেখার মধ্যে অনেক ইমোশন, আগ্রহ, স্মার্টনেস ক্রিয়েটিভিটি প্রমোট করে যেটা আপনি অন্যের ক্রিয়েটিভিটি কপি করে বা AI কাজে লাগিয়ে তা যদি প্রমোট করেন সেটার মধ্যে আগ্রহ কাজ করে না। একটা সময় আপনার অডিয়েন্স এবং যেকোনো সার্চ ইঞ্জিন বুঝে যায় যে এটা আপনার ক্রেডিট না,
পরিশেষে একটাই কথা বলতে চাই নিজের অভিজ্ঞতা ব্যবহার করলে যে কোন niche নিয়ে কাজ করা যায় যেটা আপনি সবসময় লাইফে করে আসছেন ঠিক ওইটাকে কাজে লাগিয়ে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য কনটেন্ট লিখেন।